
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর কোম্পানিঘাটে শান্তা (১৫) নামে এক কিশোরী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাত পৌনে ১২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বড় বোনের সঙ্গে অভিমান করে শান্তা এমনটা করেছে বলে দাবি করেছে মৃতের পরিবার। শান্তা কামরাঙ্গীরচরের ট্যানারি পুকুরপাড় কোম্পানিঘাট এলাকার মো. দুলাল মিয়ার মেয়ে।
নিহতের মা সুরাইয়া বেগম জানান, আজ (সোমবার) রাতের দিকে বড় বোনের সঙ্গে সামান্য বিষয় নিয়ে অভিমান করে ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয় শান্তা। বেশকিছু সময় পার হলেও তার কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখি— গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আছে শান্তা। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।