মঙ্গলবার, ২৪শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

বাংলাদেশে চালু হলো ‘গুগল পে’

দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলো গুগলের ডিজিটাল লেনদেন সেবা গুগল...

জুলাইয়ের শুরুতেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি

জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পলাতক...

জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন : উপদেষ্টা ফারুক আজম

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত ‘জুলাই যোদ্ধারা’ আগামী মাস থেকে মাসিক...

শেখ হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ ট্রাইব্যুনালের

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফ্যাসিস্ট...

আপিল বিভাগে রানা প্লাজার মালিকের জামিন স্থগিত

ছবি : সংগৃহীত

সাভারে রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৪ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ভবন মালিক সোহেল রানার জামিন স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (২৮ অক্টোবর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের আপিল বিভাগ সোহেল রানাকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করেন। সেই সঙ্গে ২ মাসের মধ্যে হাইকোর্টকে রানার জামিন প্রশ্নে রুল নিষ্পত্তি করতে বলেন।

এর আগে গত ১ অক্টোবর বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোহেল রানাকে ৬ মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। সেই সঙ্গে সোহেল রানার নিয়মিত জামিন প্রশ্নে রুল জারি করেন উচ্চ আদালত।

তবে পরদিন ২ অক্টোবর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক সোহেল রানার জামিন স্থগিত করেন। সবশেষ সোমবার সোহেল রানার পক্ষে আদালতে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শিশির মনির।

গত ১৫ জানুয়ারি দেয়া এক আদেশে আপিল বিভাগ মামলাটির বিচারকাজ ৬ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা দেন। সেই সঙ্গে নির্দেশনায় বেঁধে দেওয়া সময়ে বিচারকাজ শেষ করতে না পারলে তিনি (সোহেল রানা) যদি জামিন আবেদন করেন, তবে সংশ্লিষ্ট আদালতকে সে আবেদন বিবেচনা করতে বলা হয়েছিল। এ আদেশের পর প্রায় ৯ মাস হলেও এখন পর্যন্ত বিচারকাজ শেষ হয়নি।

প্রসঙ্গত ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সকালে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শ্রমিক হতাহতের ঘটনায় রানা প্লাজার নিচে চাপা পড়েন কয়েকটি পোশাক কারখানার ৫ হাজারের মতো শ্রমিক।

এ ঘটনায় প্রায় সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু হয়। পঙ্গুত্ব বরণ করেন আরও ১ হাজার ১৬৯ জন।

ওই সময় জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টায় সাভারের রানা প্লাজা ভবনের তৃতীয় তলায় পিলার ও দেয়ালে ফাটল দেখা দেয়। খবর পেয়ে বিজিএমইএ কর্মকর্তারা রানা প্লাজায় আসেন। তারা ওই ভবনের গার্মেন্ট মালিকদের পরামর্শ দেন-বুয়েটের ভবন বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করা পর্যন্ত সব কার্যক্রম যেন বন্ধ রাখা হয়।

তবে পাঁচ গার্মেন্ট মালিক এবং তাদের লোকজন ভয়ভীতি দেখিয়ে পর দিন (২৪ এপ্রিল) শ্রমিকদের কাজে যোগ দিতে বাধ্য করেন। এর সঙ্গে যোগ দেন রানা প্লাজা ভবনের মালিক খালেক ও সোহেল রানা। পরে এ দিনই (২৪ এপ্রিল) ধসে পড়ে রানা প্লাজা।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি

জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী নানা কর্মসূচি...

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের নাম পরিবর্তন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম...

ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই দুই ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

সহপাঠীকে অচেতন করে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণের অভিযোগ প্রমাণিত...

মবের উদ্দেশ্য হলো জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সাধারণ সম্পাদক...