শনিবার, ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, গ্রীষ্মকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে আবারও হামলার দাবি হুথিদের

ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী বৃহস্পতিবার তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে...

রিমান্ড শেষে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর কারাগারে

রাজধানীর বংশাল থানার শেখ মেহেদী হাসান জুনায়েদ হত্যা মামলায়...

আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

ঈদুল আযহা ঘিরে বাজারে আসছে নতুন টাকার নোট। তবে...

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সৎ মা নিশি ইসলামের করা মামলায় অভিনেত্রী ও গায়িকা...

অনিষ্পন্ন দায় ২.৫ বিলিয়ন থেকে কমিয়ে ৭০০ মিলিয়নে এনেছি : গভর্নর

ছবি : সংগৃহিত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দুই মাসে অনিষ্পন্ন দায় ২.৫ বিলিয়ন থেকে কমিয়ে ৭০০ মিলিয়নে নিয়ে আসা হয়েছে। বাকি অংশও আগামী দুই মাসের মধ্যে মিটিয়ে দেওয়া হবে।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই তথ্য জানিয়েছেন।

ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, জ্বালানি তেল, গ্যাস, কয়লাসহ যাবতীয় পেট্রোলিয়াম পণ্যের প্রায় পুরোই আমদানি করতে হয় বিভিন্ন উৎস থেকে। যার পেছনে সবশেষ অর্থবছরে ব্যয় হয় প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া, বিদ্যুৎ ও সারের ক্ষেত্রেও নির্ভরতা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু, গেল বছর দুয়েক ধরে ডলার সঙ্কট শুরু হলে, সেই ব্যয় পরিশোধ করা যায়নি সময়মতো। এই বাস্তবতায়, আদানি, কাফকোসহ, শেভরন ও বিপিসিকে সরবরাহকারী বেশ কিছু বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া পড়ে যায় সোয়া দুই বিলিয়ন ডলারের ওপরে। তবে, গেল দুই মাসে রিজার্ভে হাত না দিয়েই, সেই বকেয়ার দেড় বিলিয়ন পরিশোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

তিনি বলেন, ২.৫ বিলিয়নের মতো অনাদায়ী, অনিষ্পন্ন দায় ছিল সরকারের। সেটা ছিল ডলারের। সেটা আমরা কমিয়ে ৭০০ মিলিয়নে নিয়ে এসেছি। সারের জন্য প্রচুর টাকা দেয়া হয়েছে, বিদ্যুতের জন্য দেয়া হয়েছে, আদানি-শেভরনকে দেয়া হয়েছে। সবার দেনাটা কিছুটা কমিয়ে আনা হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য আগামী দুই মাসের মধ্যে দেনা জিরোতে নামিয়ে আনব। তখন বাজারে লিকুইডিটা আরও বাড়বে।

এসব বকেয়া পরিশোধের পর, চাপ কমবে আর্থিক ব্যবস্থাপনায়। যা গতি বাড়াবে সার্বিক কর্মকাণ্ডে। একই সঙ্গে, প্রস্তুতি চলছে বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে আরো প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ সংগ্রহের। কিন্তু, বর্তমানে ১০৩ বিলিয়নের বিদেশি ঋণ ও পরিশোধের ধারাবাহিক বাড়তি চাপে কিছুটা চিন্তিত গভর্নর।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, অবস্থা সামাল দিতে ধৈর্য্য ধরতে হবে অন্তত এক বছর।

আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, যদি আমি আইএমএফ থেকে ২-৩ বিলিয়ন অতিরিক্ত পাই, এর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের আরও ২ বিলিয়ন পাই; তাহলে এই ৫ বিলিয়ন নিয়ে দুটো জিনিস করতে হবে। সরকার কিছু ব্যয় বাড়াতে পারবে, এতে করে অর্থনৈতিক কার্যক্রম কিছুটা গতিশীল পাবে। এখনই লম্প-ঝম্প করলে হবে না যে আমার বিনিয়োগ নাই। এখন বিনিয়োগ হবে না, কম হবে, এটাই বাস্তবতা। এখন বিশ্বব্যাংক বলছে আমাদের প্রবৃদ্ধি হয়তো ৪ শতাংশে নেমে আসবে। হতে পারে, আমিও মনে করি ৪-৫ মধ্যে হয়তো হবে। হোক; তাও সেটা একটা বছরই তো।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে আবারও হামলার দাবি হুথিদের

ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী বৃহস্পতিবার তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে...

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫ এর গেজেট প্রকাশ

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫ এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। সাইবার...

রিমান্ড শেষে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর কারাগারে

রাজধানীর বংশাল থানার শেখ মেহেদী হাসান জুনায়েদ হত্যা মামলায়...

রাজকীয় বেশে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া

কান চলচ্চিত্র উৎসবের লাল গালিচায় এবারও নজর কাড়লেন বলিউড...