মঙ্গলবার, ২৪শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শতভাগ ভোট পড়েছে, এমন...

ভারতের কোচ হতে চান সৌরভ !

ভারতীয় দলের কোচ হতে চান দেশটির সাবেক তারকা ক্রিকেটার...

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : ইসরায়েলে নিহত তিন, বহু আহত

ইরান থেকে চালানো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে তিনজন নিহত...

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যেই তেহরানে ইসরায়েলের হামলা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইরান পূর্ণ...

মিয়ানমারের জান্তার বিরুদ্ধে একজোট মুসলিম-খ্রিস্টানরা

ছবি : সংগৃহিত

মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে সক্রিয় রয়েছে একাধিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী। জান্তার বিরুদ্ধে তারা সংগ্রাম চালিয়ে আসছে। এবার জান্তার বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে মিয়ানমারের হিন্দু মুসলিম ও খ্রিস্টানরা।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদেনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা মিয়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলের তানিনথারি এলাকায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীর যোদ্ধারা শহরের দিকে যাওয়া গাড়ি ও ট্রাক চেক করছে। ২০২১ সালে জান্তার ক্ষমতা দখলের পর এলাকাটিতে ধর্মীয় বিশ্বাসের দিক থেকে আলাদা হলেও একজোটে তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে যাচ্ছে বিভিন্ন ধর্মগোষ্ঠীর অনুসারীরা।

দেশটিতে এসব চেকপোস্টে দায়িত্ব পালন করা ব্যক্তিরা স্বল্প পরিচিত ‘মুসলিম কোম্পানির’ সদস্য, যারা খ্রিস্টান এবং বৌদ্ধ-অধ্যুষিত সশস্ত্র গোষ্ঠী কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়নের (কেএনইউ) অংশ হিসেবে মিয়ানমারে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামে যোগ দিয়েছে।

তানিনথারির এ যোদ্ধাদের আনুষ্ঠানিকভা ব্রিগেড-৪ এর থার্ড কোম্পানি হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। এ অংশে ১৩০ জন মুসলিম সেনা রয়েছেন। হাজার হাজার যোদ্ধাদের সঙ্গে জান্তাকে উৎখাত করতে যোগ দিয়েছেন তারা।

আলজাজিরা জানিয়েছে, মিয়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলের পাহাড়ি ঘেরা এলাকায় অজ্ঞাত জায়গায় এ ইউনিটের সদরদপ্তর পরিদর্শন করেছেন তারা।

মুসলিম কোম্পানির নেতা মোহাম্মদ আইশার মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘকাল ধরে লড়াই করা সশস্ত্র প্রতিরোধ আন্দোলনের কথা উল্লেখ করে বলেন, কিছু এলাকায় জাতিগতদের নিজস্ব স্টেট থাকায় তাদের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এসব এলাকায় কোনো একক গোষ্ঠী শাসন করে না। তবে সামরিক বাহিনীর দমনপীড়ন সব গোষ্ঠীকে প্রভাবিত করে। যতদিন সামরিক বাহিনী থাকবে, ততদিন মুসলমান এবং অন্য সবাই নিপীড়িত হবে।

আইশার বলেন, জান্তাবিরোধী শক্তির মধ্যে বৈচিত্র্যের গ্রহণযোগ্যতা সাংস্কৃতিক এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করবে, যা পূর্বে মিয়ানমারে সংঘাতের কারণ হয়েছিল।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শতভাগ ভোট পড়েছে, এমন...

জয়পুরহাটে উৎসবমুখর পরিবেশে কাব কার্নিভাল উদযাপন

 বাংলাদেশ স্কাউটস-এর জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার সারা দেশের...

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুলের শুনানি ৭ জুলাই

রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানো সংক্রান্ত পঞ্চদশ...

একনেক বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) বৈঠকে যোগ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের...