মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

সহযোগীসহ উলফা নেতা রঞ্জন চৌধুরীর সাজা কমিয়ে ২০ বছর জেল

গ্রাফিক্স : এশিয়ান পোস্ট

ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) নেতা রঞ্জন চৌধুরী ও তার সহযোগী প্রদীপ মারাককে একটি মামলায় যাবজ্জীবনের পরিবর্তে ২০ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন হাই কোর্ট। অস্ত্র আইনের ওই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে ওই দুই আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল।

ওই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের করা আপিল খারিজ ও সাজা সংশোধন করে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদীর সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) এ রায় দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী, সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসিফ ইমরান জিসান। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ কে এম শামশাদ, নূরুজ্জামান ও আমির উদ্দিন।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা একটি মামলায় বিচারিক আদালতের রায়েও এই দুজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। এই মামলায় তারা যত দিন কারাভোগ (১৫ বছর) করেছেন, তত দিন তাদের সাজাভোগ হিসেবে গণ্য করেছেন হাই কোর্ট। বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের করা আপিল খারিজ এবং সাজা সংশোধন করে আজ রায় দেন হাই কোর্টের একই বেঞ্চ। রঞ্জন ও প্রদীপ ২০১০ সালের ১৭ জুলাই থেকে কারাগারে আছেন বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের এক আইনজীবী।

অস্ত্র আইনের মামলায় ২০ বছর এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আসামিদের ১৫ বছরের কারাবাস সাজাভোগ হিসেবে গণ্য হওয়ায় ওই দুই আসামি মুক্তি পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের এক আইনজীবী। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এ মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পরিবর্তন করে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপর মামলায় তাদের যাবজ্জীবন ছিল, যা সার্ভ আউট বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মানে ১৫ বছর খেটেছেন, এই ১৫ বছর শাস্তি হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ১৫ বছর ৭ দিন ধরে তারা কারাগারে আছেন। কারাবিধি অনুযায়ী আসামিরা কিছু মাফ পায়; কারাবিধি অনুযায়ী সাধারণত ৯ মাসে বছর হয়ে থাকে। যেহেতু ১৫ বছর সার্ভ (খেটেছেন) করেছে, এ হিসাবে কারাবিধি অনুযায়ী যদি ৯ মাসে বছর গণনা করা, তাহলে ২০ বছর হয়ে যায়। এ হিসাবে তারা কারামুক্তি পেতে পারেন।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...