মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

৬০০ কোটি মার্কিন ডলার দান করে ইতিহাস গড়লেন বাফেট

ছবি : সংগৃহিত

বিশ্বখ্যাত বিনিয়োগ গুরু ওয়ারেন বাফেট আবারও দানশীলতার নতুন ইতিহাস গড়লেন। নিজের কোম্পানি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের শেয়ার এবার দান করেছেন তিনি। ২০০৬ সালে সম্পদ দান শুরু করার পর এটি তাঁর এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় এককালীন অনুদান।

এই অনুদানের ফলে বাফেটের মোট দানের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।

শুক্রবার (২৮ জুন) দেওয়া এই অনুদানের বড় অংশ গিয়েছে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন-এ। এছাড়া বাকি চারটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে তাঁর সন্তানদের তত্ত্বাবধানে থাকা—হাওয়ার্ড জি বাফেট ফাউন্ডেশন, শেরউড ফাউন্ডেশন, নোভো ফাউন্ডেশন এবং তাঁর প্রয়াত স্ত্রী সুসান থমসনের নামে গঠিত সুসান থমসন বাফেট ফাউন্ডেশন।

ওয়ারেন বাফেট গেটস ফাউন্ডেশনকে ৯৪ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার এবং অন্যান্য চারটি ফাউন্ডেশনকে ৯ লাখ ৪৩ হাজার ৩৮৪টি থেকে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৩৬৬টি করে শেয়ার দিয়েছেন।

শেয়ার দানের পর বাফেটের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আনুমানিক ১৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার, ফলে ফোর্বসের ধনী তালিকায় তিনি ৫ নম্বর থেকে নেমে এখন ৬ নম্বরে অবস্থান করছেন। বর্তমানে তিনি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের প্রায় ১৩.৮% শেয়ারের মালিক।

এর আগে ২০২৪ সালের জুনে তিনি ৫৩০ কোটি ডলার এবং নভেম্বরে পারিবারিক ফাউন্ডেশনগুলোকে আরও ১১৪ কোটি ডলার দান করেন।

বাফেট আগেই জানিয়েছিলেন, মৃত্যুর পরে তাঁর বাকি সম্পদের ৯৯.৫% একটি দাতব্য ট্রাস্টে দান করা হবে, যার তত্ত্বাবধানে থাকবেন তাঁর তিন সন্তান—সুসি (৭১), হাওয়ার্ড (৭০) ও পিটার (৬৭)।

গত বছরই তিনি উইল পরিবর্তন করে এই ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তবে বাফেট বলেছিলেন, মৃত্যুর পর আর গেটস ফাউন্ডেশন তাঁর অনুদান পাবে না।

৯৪ বছর বয়সেও তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন—বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের কোনো শেয়ার বিক্রির পরিকল্পনা তাঁর নেই, বরং যতটা সম্ভব বেশি সম্পদ মানবকল্যাণে বিলিয়ে যেতে চান তিনি।

সোর্স: রয়টার্স

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...