মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

নেত্রকোনায় নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নীচে, পানিবন্দি হাজারো মানুষ

ছবি : সংগৃহিত

গেল কয়েকদিনের টানা বর্ষণে নেত্রকোনার সকল নদনদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সোমেশ্বরীসহ প্রধান নদীগুলোর পানি এখনো বিপদসীমার নীচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে নদীর পানি বিপদসীমার উপরে না উঠলেও টানা বর্ষণে জেলা শহরসহ এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তির শিকার মানুষেরা দায়ী করছেন অপরিকল্পিত নগরায়নসহ খাল বিল নদ নদী ভরাট সহ ময়লা আবজর্না ফেলে ড্রেনের পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত করাকে।

জানা গেছে, ভারতের মেঘালয় রাজ্যের নীচেই নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলা। মেঘালয়ে ভারি বৃষ্টিপাত হলে নেত্রকোনাতেও এর প্রভাব পড়ে। ফলে নেত্রকোনার প্রায় সবকটি উপেজলাতে গেল চারদিন ধরে হালাকা, মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। জেলায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ১৭৯ দশমি ২ মিলিমিটার।

ফলে সোমেশ্বরী ছাড়াও উব্দাখালি, কংশ, মগড়া ও ধনু নদের পানি বেড়েছে। তবে বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু জেলার প্রায় প্রতিটি উপজেলা বা শহরের নীচু এলাকাগুলোতে বৃষ্টির পানি জমেই সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছেন ওইসকল এলাকার বাসিন্ধারা।

বলাইনগুয়া এলাকার আলী উসমান জানান, যখন তিনি বাড়ি করেছিলেন তখন নদীর পানি উপচে গেলেও এমন জলাবদ্ধতা হতো না। যা এখন অল্প বৃষ্টিতে হচ্ছে। কাটলি থেকে বলাইনগুয়া পর্যন্ত খালের মুখ বন্ধ করে স্থাপনা করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর মেহেদী হাসান কায়েশ জানান হাওরে বা নদীতে পানি যাওয়ার কোন রাস্তা নাই। সব বন্ধ করা হয়েছে। আমরা নিজেদের বাড়ির ময়লা পলিথিন সবকিছু যত্রতত্র ফেলি। যে কারণে এই অবস্থা। সুন্দর বাড়িতে যেতে হয় কাদা মারিয়ে। পরে ঘরে উঠতে হয় পা ধুয়ে।

নেত্রকোনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, মেঘালয়ে ভারি বৃষ্টিপাত হলে সীমান্তের সিলেট অঞ্চলের পানিগুলো সুরমা নদী হয়ে ধনু নদী দিয়ে হাওরে যায়। এসময় অতিবৃষ্টির ফলে সিলেট সুনামগঞ্জ উপচে গেলে কলমাকান্দার উব্দাখালি নদীতে পানির চাপ বাড়ে। সেই পানি আবার কংশ ও ধনু হয়ে হাওরে চলে গেলেও একসাথে বেশি পানির চাপের ফলে ধারণ ক্ষমতা না থাকায় কিছুটা জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...