মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় চীনের আগ্রহ

ছবি : সংগৃহিত

সফররত চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েন্তাও বলেছেন, তার দেশ কৃষি, পাট, সামুদ্রিক মৎস্য ও গবেষণার উপর বিশেষ নজর রেখে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যে সহযোগিতা বাড়াতে প্রস্তুত। গবেষণার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাট খুবই উপযুক্ত পণ্য হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আজ ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্মেলনে চীনা ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বদানকারী চীনা মন্ত্রী রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে একথা বলেন।

তিনি বলেন, এখানে সাথে আসা চীনা কোম্পানিগুলো এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে আরও আত্মবিশ্বাসী। বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান ভোগবাদের কথা উল্লেখ করে চীনা মন্ত্রী বলেন, রাত ১০ টার পরেও বাংলাদেশি মলে ক্রেতাদের উপস্থিতি দেখে তিনি মুগ্ধ এবং এটা ইঙ্গিত দেয় যে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হবে।

বাংলাদেশের পাটের প্রশংসা করে তিনি বলেন, চীন বাংলাদেশ থেকে বছরে ১০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পাট আমদানি করে, যা বাংলাদেশের পাট রপ্তানির প্রায় ১০ শতাংশ। গবেষণা ও পণ্য বৈচিত্রের মাধ্যমে এটি বহুগুণ বৃদ্ধি পেতে পারে।

তিনি বলেন, সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর চীনা পাট ব্যবসায়ীরা তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য নিয়ে কিছু গবেষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একত্রিত হন। যদি বাংলাদেশ গবেষণা কাজে যোগ দেয়, তাহলে পাট আমাদের জন্য খুবই উপযুক্ত পণ্য হবে বলে মন্তব্য করেন ওয়েন্তাও।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের গ্রামগুলোতে, বিশেষ করে কৃষিক্ষেত্রে, মৎস্যক্ষেত্রে অনাবিষ্কৃত বিশাল সুযোগ রয়েছে। চীনা স্পর্শের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামকে একটি উৎপাদন ইউনিটে রূপান্তর করা যেতে পারে।

ওয়াং ওয়েন্তাও বলেন, চীন গভীর জলের সামুদ্রিক মৎস্য চাষে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। মৎস্য ও সামুদ্রিক অর্থনীতিতে চীনা দক্ষতার কথা উল্লেখ করে তিনি বাংলাদেশের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা চান।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...