মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক

ছবি : সংগৃহীত

ইলন মাস্ক বলেছেন, তিনি ট্রাম্প প্রশাসন ছেড়ে যাচ্ছেন। মার্কিন সরকারের আকার সঙ্কুচিত করার জন্য একটি অস্থির অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়ার পর তিনি এই কথা বললেন। তার সিদ্ধান্তের কারণে হাজার হাজার ফেডারেল কর্মচারী-কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করা হয়েছিল।

তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ট্রাম্পকে সরকার দক্ষতা বিভাগ পরিচালনায় সহায়তা করার সুযোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

বিবিসি দাবি করেছে, হোয়াইট হাউস বুধবার রাতে মাস্ককে একজন বিশেষ সরকারি কর্মচারীর তালিকা থেকে বাদ দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে।

তার ভূমিকা অস্থায়ী ছিল এবং তার পদত্যাগ অপ্রত্যাশিত নয়। তবে মাস্ক ট্রাম্পের এজেন্ডার কেন্দ্রবিন্দু আইনসভার সমালোচনা করার একদিন পর মাস্কের এই সিদ্ধান্ত এলো।

ইলন মাস্ক জানালেন, তাঁর ‘নির্ধারিত সময়সীমা’ শেষ হল। তবে মাস্কের এই আকস্মিক ঘোষণার নেপথ্যে কোন কারণ, তা নিয়ে ইতোমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে। কারও কারও দাবি, ট্রাম্পের সঙ্গে প্রশাসনিক নানা বিষয়ে মতান্তরের জেরেই মাস্কের এই সিদ্ধান্ত। আবার মাস্কের ঘনিষ্ট মহলের একাংশের দাবি, এ বার পুরোপুরি নিজের ব্যবসাতেই মনোনিবেশ করতে চাইছেন টেসলা এবং এক্স-এর কর্ণধার।

দ্বিতীয় বার হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করার পর মাস্ককে নিজের অন্যতম পরামর্শদাতা হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন ট্রাম্প। তা ছাড়া ‘বিশেষ সরকারি কর্মচারী’ হিসাবে মাস্কের জন্য তৈরি হয়েছিল আলাদা একটি দফতর। তার নাম সরকারি দক্ষতা বিষয়ক দফতর (ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা ডজ)। মূলত মার্কিন প্রশাসনের ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয়’ কমিয়ে বা বন্ধ করে আর্থিক সাশ্রয়ই ছিল এই দফতরের মূল কাজ।

সম্প্রতি জনকল্যাণমূলক কাজে সার্বিক সংস্কারের লক্ষ্যে একটি বিলে সই করেন ট্রাম্প। এই বিলকে ‘বড় এবং সুন্দর’ বলেও ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু প্রকাশ্যেই এই বিলের বিরোধিতা করেন মাস্ক। হোয়াইট হাউসের কর্তারা দাবি করেছিলেন, ট্রাম্প এই বিলে স্বাক্ষর করায় বহু টাকা বাঁচবে। মাস্ক অবশ্য দাবি করেছিলেন, এর ফলে রাজকোষ ঘাটতি আরও বাড়বে এবং তার নিয়ন্ত্রণাধীন দফতরের কাজ বাধাপ্রাপ্ত হবে। মাস্কের প্রকাশ্য সমালোচনার পরেই ট্রাম্প বিলটি পুনর্বিবেচনা করার কথা জানিয়েছিলেন। বিল নিয়ে এই মতান্তরের জেরেই মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসন থেকে বেরিয়ে গেলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।

সূত্র: বিবিসি

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...