মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

পাচার করা অর্থ ফেরাতে চার-পাঁচ বছর লাগবে : গভর্নর

ফাইল ফটো

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে চার থেকে পাঁচ বছর লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, পাচারকৃত টাকার পরিমাণ নিরূপণ করা হচ্ছে। এর ভিত্তিতে আমরা আন্দাজ করছি ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। যারা টাকা পাচার করেছে তাদের সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে, যাতে এসব সম্পদ বিক্রি করে বিদেশে আবার নতুন করে পাচার না করে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে আমাদের প্রধান কাজ হলো সর্বোচ্চ পরিমাণ সম্পদ জব্দ করা। যারা পাচার করেছে তাদের জেলে পোরা কঠিন কাজ, এমন কোথাও হয়নি। আমাদের লক্ষ্য হলো, ব্যাংক থেকে টাকা চলে গেলে সেই টাকা উদ্ধার করা। এখানে বিভিন্ন আইনের জটিলতা আছে। আমি যদি ক্রিমিনাল আইনে মামলা করি, তাহলে সিভিল মামলা করতে পারব না। এখন ভাবতে হবে আমি কোন মামলা করব।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, এক্ষেত্রে বিদেশের আইনে কোনো ব্যত্যয় তারা মানবে না। আমরা কীভাবে মামলা করছি, যদি বিদেশে প্রশ্ন তোলে তাহলে আমাদের সব আটকে যাবে। কাজেই আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে এভিডেন্স প্রস্তুত রাখতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আরও বলেন, এই টাকা উদ্ধার করার কাজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নয়। কিন্তু আমরা কাজটি নিয়েছি, যাতে গতিশীল থাকে। অন্য কোনো দপ্তর এটা করলে গতিশীল হতো না। তারপরও কোর্টে কেস ফাইল আমরা করব না, কেস ফাইল করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), কেস ফাইল করবে সিআইডি। তারা এভিডেন্স সংগ্রহ করছে, আমরাও যতদূর সম্ভব করছি। আমাদের অনেক এভিডেন্স সংগ্রহ করা হয়নি, ১১টি তদন্ত টিম কাজ করছি। কিন্তু যারা যুক্ত আছে, যারা একাজ করছে, এখনো তারা পুরোপুরি নিবেদিত হয়ে শুরু করতে পারেনি। একসঙ্গে দুই অফিসের কাজ করতে হয়।

তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকগুলো একীভূত করা হবে। তবে সংখ্যাগুলো এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রথমে অল্পসংখ্যক ব্যাংক একীভূত করা হবে। তারপর আরও কিছু ব্যাংক। নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে আগে সরকারিকরণ করা হবে। ব্যাংক অধিগ্রহণ করলে কোনো আমানতকারীর চিন্তা থাকবে না, সরকারই আমানতকারীর সব দায় নেবে। আমানতকারী যে ব্যাংকে আছে, সেখানেই থাকুন।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, সরকারি করলে সরকারকে অনেক টাকা বিনিয়োগ করতে হবে, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। তারপর দেশি হোক বিদেশি হোক বিনিয়োগকারীকে আহ্বান করা হবে। সে ক্ষেত্রেও সময়সাপেক্ষ। পাচার হওয়া টাকা উদ্ধার প্রক্রিয়া বাংলাদেশের কাছে একেবারে নতুন। বিএফআইইউ বলুন, দুদক বা সিআইডি বলুন, কোনো সংস্থাই এ ধরনের কাজের জন্য প্রস্তুত ছিল না।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...