মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিল সহায়তায় কাতারকে এগিয়ে আসার আহ্বান

ছবি : সংগৃহিত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সাময়িক অর্থায়নের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা দিলেও আগামী সেপ্টেম্বরে আবারও তহবিল সংকটের আশঙ্কা আছে। এই প্রেক্ষাপটে কাতারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

দেশটির দোহায় আর্থনা সামিটে বুধবার (২৩ এপ্রিল) রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের আয়োজন করবে বাংলাদেশ। এতেও কাতারের সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা।

এই আলোচনায় মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত এবং রাখাইনে আরাকান আর্মির বর্তমান অবস্থান তুলে ধরেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আর বলেছেন, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতিতে নাটকীয় পরিবর্তন ঘটেছে।

রোহিঙ্গা সংকটের দীর্ঘমেয়াদী ও টেকসই সমাধান নিশ্চিতে ৮ দফা সুপারিশ-ও পেশ করেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। সুপারিশগুলো হলো—

১. মানবিক অর্থায়ন নিশ্চিত রাখা: খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, আশ্রয় ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অব্যাহত অর্থায়ন প্রয়োজন।
২. জীবিকা সহায়তা: ক্যাম্পে শিক্ষিত ও দক্ষ রোহিঙ্গাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে স্বনির্ভরতা তৈরি করা যেতে পারে।
৩. ভাসানচর উন্নয়নে সহায়তা: ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগ ও পানীয়জলের সুযোগ বৃদ্ধিতে কাতার অংশ নিতে পারে।
৪. শিক্ষা সহায়তা: বিশেষ করে শিশু ও কিশোরীদের জন্য শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা দরকার। বাংলা ভাষাভিত্তিক কারিকুলামের পাশাপাশি ইংরেজি ও বার্মিজ ভাষার শিক্ষা চালু করা যেতে পারে।
৫. পরিবেশ সুরক্ষা: বৃক্ষরোপণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মসূচিতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
৬. অবকাঠামোগত উন্নয়ন: কক্সবাজার ও ভাসানচরের অবকাঠামো এবং যোগাযোগব্যবস্থা উন্নয়নে সহায়তা দরকার।
৭. আন্তর্জাতিক সংলাপ ও কূটনৈতিক সহায়তা: রোহিঙ্গা সংকটের মূল সমাধান— তাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের পক্ষে জোরালো আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি।
৮. রোহিঙ্গা নেতৃত্বের সম্পৃক্ততা: যেকোনও উদ্যোগে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তারা নিজস্ব সমস্যার সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...