মঙ্গলবার, ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শীতকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

‘ডাক’ মারাতেই মিল চিরবৈরি ভারত-পাকিস্তানের

তিন ম্যাচের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাতে তাদের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করেছে...

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় তদন্ত কমিশন গঠন

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর...

ব্রাজিলে ব্যক্তিগত বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের দশজনের মৃত্যু

ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের রিও গ্রান্দে দো-সুল রাজ্যের গ্রামাডোয় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত...

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত উপদেষ্টা হাসান আরিফ

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ...

“শেরপুর ও ময়মনসিংহে আকস্মিক বন্যা: ১৬৩ গ্রাম তলিয়ে গেছে”

ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে শেরপুর ও ময়মনসিংহের বেশ কিছু অংশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। শেরপুরের নালিতাবাড়ী, শ্রীবরদী ও ঝিনাইগাতী উপজেলায় কমপক্ষে ১১৩টি গ্রাম এবং ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় ৫০টি গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি, ভেসে গেছে পুকুরের মাছ। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার পরিবারের মানুষ।

ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর বাঁধ ভেঙে ও পানি উপচে পড়ছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে নদী দুটির পানি বাড়তে শুরু করে। রাতে পানির তোড়ে পোড়াগাঁও, নয়াবিল, রামচন্দ্রকুড়া, বাঘবেড় ইউনিয়নসহ পৌরসভার গড়কান্দা ও নিচপাড়া এলাকা প্লাবিত হয়। চেল্লাখালী নদীর পানিতে তলিয়ে গেছে নন্নী-আমবাগান সড়ক, নন্নী-মধুটিলা ইকোপার্ক সড়ক, আমবাগান-বাতকুচি সড়ক। এসব সড়কে যান চলাচল বন্ধ আছে।

ঝিনাইগাতীতে উপজেলা পরিষদ চত্বর, সদর বাজারসহ ৪০ গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে।

ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার সীমান্তঘেঁষা রানীশিমুল ও সিঙ্গাবরুণা ইউনিয়নের ১৩ গ্রামের প্রায় দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ঢলের পানিতে অনেক সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে। আমনের খেত নিমজ্জিত হয়েছে।

রানীশিমুল ইউনিয়নের হালুয়াহাটি গ্রামের কাশেম মিয়া বলেন, গতকাল ভোরে হঠাৎ বাড়ির উঠানে পানি দেখতে পান। দুপুরের দিকে একমাত্র বসতঘরটি প্রায় তলিয়ে গেছে।

ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নেতাই নদের বাঁধ ভেঙে উপজেলার অন্তত ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এলাকাগুলো বিদ্যুৎ–বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় মুঠোফোনের নেটওয়ার্কও নেই।

উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর বলেন, দিনভর টানা বৃষ্টি চলছে। গতকাল বিকেল থেকে নেতাই নদের বাঁধ ভাঙতে শুরু করে। কালিকাবাড়ি, পঞ্চনন্দপুর, সেহাগীপাড়া, মন্দিরঘোনাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় বাঁধ ভেঙে গেছে। পাহাড়ি ঢলে অন্তত ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত...

‘ডাক’ মারাতেই মিল চিরবৈরি ভারত-পাকিস্তানের

তিন ম্যাচের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাতে তাদের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করেছে...

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

লক্ষ্মীপুরে পৃথক স্থানে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু...