
‘আমাদের অবস্থান হচ্ছে অতীতের মতো এখনো বলছি যে এনআইডি কার্যক্রমটা ইসির অধীনে থাকতে হবে বা থাকা উচিত। এখন বাইরে যদি কোনো বিষয় ঘটে থাকে, তবে আমার কাছে বাড়তি তথ্য দেওয়ার কিছু নেই। এই কারণে থাকা উচিত যে এটা ২০০৭ সালে গড়ে ওঠেছে আমাদের কাছে।’
নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) আখতার আহমেদ এ সব কথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে ইসি সচিব এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের কারিগরি দক্ষতা আছে, আমরা এখান থেকে কাম্য সেবা দিচ্ছি। যে সেবা সম্প্রসারণের ক্ষেত্রগুলো সেটাও তৈরি করছি। যেটা প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি, সেটা নতুন করে আবার গড়ে তোলায় চেয়ে প্রতিষ্ঠিত যেটা আছে, সেটাই যৌক্তিক বলে মনে করা হয়েছে। এবং কমিশন থেকে আমরা এই কথাটাই বারবার বলছি। এর বাইরে সরকার যদি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, এতে কোনো মন্তব্য করার সুযোগ আমার নাই। আলোচনার প্রেক্ষিতে মতামত দিতে পারবো।
আখতার আহমেদ বলেন, যদি ডাটা অরক্ষিতই হয়ে থাকে, তাহলে ১৮২টি প্রতিষ্ঠা সেবা নিচ্ছে, আরও চাহিদা আছে, সেটা কেন। সুরক্ষিত বলেই তো চাচ্ছে। সরকার স্বাধীন অথরিটির অধীনে নিতে চাচ্ছে- এখনই কোনো মতামত দেওয়া আমার উচিত না।
ইসি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের কর্মসূচির বিষয়ে তিনি বলেন, এনআইডি এখনো যায়নি, কাজেই ভোটে প্রভাব পড়বে কিনা, সেটা এখনো প্রাসঙ্গিক নয়। এখনো যায়নি। ইসির অধীনেই থাকবে, এখনো আমাদের মনোভাব এমন। এনআইডি তথ্য পরিবর্তনের জন্য যাচাই বাঁচাইয়ের জন্য সময় লাগে। একক ক্ষেত্রে দেরি হতে পারে।