মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা দিতে রাজি ১০ ব্যাংক

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

সবল ১০ ব্যাংক তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে ঋণ দিয়ে সহযোগিতা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এসব ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য থাকায় তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে ধার দেওয়ার বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে। এসব ধার বা ঋণে গ্যারান্টি বা নিশ্চয়তা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

যে ১০ ব্যাংক সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে ধার বা ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে সেগুলো হলো-ব্র্যাক, ইস্টার্ন, সিটি ব্যাংক, ডাচ্‌–বাংলা, ব্যাংক এশিয়া, শাহ্‌জালাল ইসলামী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, পূবালী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক এবং রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব‌্যাংক।এসব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও তাদের প্রতিনিধিরা গভর্নরের সঙ্গে বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বৈঠ‌কে সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে ধার দিতে সম্মতি দিয়েছেন।

এ সম্পর্কে বাংলা‌দেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে জানান, সংকটে থাকা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ঋণের গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলোকে দেওয়া ঋণের টাকা ফেরত চাইলে সবল ব্যাংকগুলোকে তিন দিনের মধ্যেই তা ফেরত দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো ব্যাংক ঋণ দেওয়ার জন্য কোনো টাকা নিতে পারবে না। কোন ব্যাংককে কত টাকার তারল্য–সহায়তা দেওয়া হবে, সেটি নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া দুই ব্যাংকের সমঝোতার ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারণ করা হবে।

এদিকে, সম্প্রতি তারল্য সহায়তা পেতে ৫টি ব্যাংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে। ব্যাংকগুলো হলো-বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল, সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, ইউনিয়ন ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। আরও ব্যাংক চুক্তি সই করার জন্য পাইপলাইনে আছে।

যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধারের গ্যারান্টার হচ্ছে- মূলত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংক কোনো কারণে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওই টাকা দেবে। আপাতত বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি টাকা না দিয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ধারের ব্যবস্থা করছে। এর মাধ্যমে বাজারের টাকা এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে যাবে। ফলে মূল্যস্ফীতির ওপর বাড়তি প্রভাব পড়বে না।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...