
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।
আহতরা হলেন- প্রাথমিক শিক্ষক নাজমুন নাহার কনা (২৭), নিবন্ধিত শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন (৪২), পথচারী সীমা আক্তার (২৩) ও তানজিলা আক্তার (২৩)।
নাজমুন নাহার কনাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রাথমিক শিক্ষক সুরাইয়া জানান, হাইকোর্ট আমাদের প্রাথমিক শিক্ষক চূড়ান্ত হওয়ার পরে বাতিল করে। সেই বাতিলের বিরুদ্ধে আমরা শাহবাগের অবস্থান কর্মসূচি পালন করার সময় পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল মেরে আমাদের আহত করে।
নিবন্ধিত শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, আমরা নিবন্ধন পাস করলেও এখনো আমাদের কোনো স্কুলে নিয়োগ দেওয়া হয় নাই। নিয়োগের দাবিতে আমরা শাহবাগে অবস্থান করাকালীন পুলিশ আমাদের ওপরে লাঠিচার্জ করে। এতে আমি আহত হই।
আহত সীমা ও তানজিলা জানান, আমরা শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই। পুলিশ দেখলাম নারীকে পেটাচ্ছে তখন আমরা তাদের বাঁচাতে গেলে তারা আমাদেরও পিটিয়ে আহত করে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, শাহবাগ থেকে আহত অবস্থায় ৪ জনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা চলছে।