মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে...

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির...

লিবিয়ায় দুই গণকবর থেকে প্রায় ৫০ অভিবাসী-শরণার্থীর মরদেহ উদ্ধার

ছবি : সংগৃহীত

লিবিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমির দুটি গণকবর থেকে প্রায় ৫০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এসব মরদেহ অভিবাসন ও শরণার্থী প্রত্যাশীর, যারা দেশটির মধ্য দিয়ে ইউরোপে পাড়ি জমাতে চেয়েছিলেন।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দেশটির নিরাপত্তা অধিদপ্তর এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার দক্ষিণ-পূর্ব দিকের কুফরা শহরের একটি খামারের গণকবর থেকে ১৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার এসব লাশের ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে। খবর আল জাজিরার

কুফরার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আল-ফাদিল বলেন, শহরটির একটি বন্দিশিবিরে অভিযান চালালে সেখানে আরও একটি গণকবর পাওয়া যায়। এই কবর থেকে অন্তত ৩০টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের ভাষ্যমতে, এই গণকবরে প্রায় ৭০ ব্যক্তিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। গণকবরটিতে অনুসন্ধান অব্যাহত রাখা হয়েছে।

পূর্ব ও দক্ষিণ লিবিয়ায় অভিবাসন ও শরণার্থী প্রত্যাশীদের সহায়তাদানকারী দাতব্য প্রতিষ্ঠান আল-আবরিন বলেছে, গণকবরে যাদের মরদেহ পাওয়া গেছে, তাদের কাউকে কাউকে মাটিচাপা দেওয়ার আগে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল।

লিবিয়াতে গণকবর শনাক্তের ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত বছর রাজধানী ত্রিপোলির দক্ষিণের শুয়ারিফ অঞ্চলের একটি গণকবর থেকে অন্তত ৬৫ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।

আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য অভিবাসন ও শরণার্থী প্রত্যাশীদের একটি বড় অংশ লিবিয়াকে বেছে নেন। তাদের নানা ধরনের দুর্বলতার সুযোগ গ্রহণ করে মানব পাচারকারী চক্রের সদস্যরা। অঞ্চলটির চাদ, নাইজার, সুদান, মিসর, আলজেরিয়া এবং তিউনিসিয়াসহ ছয়টি দেশের সীমান্তজুড়ে এক দশকেরও বেশি ধরে অস্থিতিশীলতা, অভিবাসন এবং শরণার্থী প্রত্যাশীদের পাচার থেকে তারা বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।

মানবাধিকার গোষ্ঠী ও জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো লিবিয়ায় পদ্ধতিগতভাবে জোরপূর্বক শ্রম, মারধর, ধর্ষণ এবং নির্যাতনের শিকার শরণার্থী প্রত্যাশীদের ওপর নির্যাতন নিয়ে নিয়মিত প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে। সাগর থেকে যাদের আটক করে লিবিয়ায় ফিরিয়ে দেওয়া হয় তাদের সরকার পরিচালিত বন্দিশিবিরে আটক রাখা হয়। সেখানে তারা ধর্ষণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হন।

ন্যাটোর সহায়তাপুষ্ট একটি গণঅভ্যুত্থানে ২০১১ সালে লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন হয়। এরপর থেকে দেশটি অশান্ত রয়েছে। গত এক দশকের অধিকাংশ সময় উত্তর আফ্রিকার জ্বালানি তেল সমৃদ্ধ দেশটিতে দুটি সরকার রয়েছে। একটি পূর্বে ও আরেকটি পশ্চিমে। প্রত্যেক সরকারকে একাধিক যোদ্ধা গোষ্ঠী ও বিদেশি সরকার সহায়তা দিচ্ছে

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

মঙ্গলবার নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু

বিটিভিতে শিশু কিশোরদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র চূড়ান্ত পর্যায়ের...

ইসরায়েলে পৌঁছুলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। এয়ার ফোর্স...

১৬ অক্টোবর এইচএসসি’র ফল প্রকাশ

আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে চলতি বছরের এইচএসসি ও...

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে...