
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় সুমাইয়া আক্তার (৪০) নামের এক গৃহবধূর গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাপ্পি খন্দকার (১৮) নামের এক জনকে আটক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার ঠাকুরকান্দী গ্রাম থেকে পুলিশ গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘিওর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।
গৃহবধূ সুমাইয়া আক্তার ঘিওর উপজেলার ঠাকুরকান্দী গ্রামের মোস্তাক আহমদের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জনান, রাত আনুমানিক ৯টার দিকে গৃহবধূর স্বামীর চিৎকারে প্রতিবেশিরা এগিয়ে এসে সুমাইয়াকে গলা কাটা রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক সুমাইয়াকে মৃত ঘোষণা করে। এরপর তার মরদেহ হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে আসেন স্বামী মোস্তাক। পুলিশ খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে।
ঘিওর থানার ওসি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, সুমাইয়ার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত সুমাইয়ার প্রতিবেশী আলী হাসান খন্দকারের ছেলে বাপ্পি খন্দকারকে থানায় আনা হয়েছে।