মঙ্গলবার, ২৪শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল

ট্রেন্ডিং টপিক

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

দেশের সব বিভাগে আগামী পাঁচ দিন টানা বৃষ্টি ঝরতে...

আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, 'আমি গভীর তাগিদ...

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানি বংশোদ্ভূত অভিনেত্রীর উদ্বেগ

ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে...

দেশে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ জন হাজি

হজপালন শেষে শুক্রবার দিবাগত রাত ২টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত...

আওয়ামী লীগ-যুবলীগের পাঁচ নেতা–কর্মী গ্রেফতার

ছবি : সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগের পাঁচজন নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পল্লবী থানা–পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে তাঁদের গ্রেফতারের কথা জানিয়েছে পুলিশ।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পল্লবী থানার পৃথক মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পল্লবী থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মামুন (৩৫), ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মো. সাজু (৩৪), ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও পুনর্বাসনবিষয়ক সম্পাদক মো. সৈকত ইসলাম (১৯), আওয়ামী লীগ কর্মী মো. বাচ্চু ব্যাপারী (৬০) ও রাজু (৫২)।

পল্লবী থানা সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুলাই বিকেলে মিরপুর-১০ এলাকায় আবু তালেব স্কুলের সামনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা। এ সময় রাস্তা পার হতে গিয়ে আকরাম খান নামের এক ব্যক্তি গুলিতে গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা ফারুক খানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।

ওই মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল শুক্রবার রাতে মিরপুর ১১ নম্বর এলাকা থেকে আকরাম খান হত্যা মামলায় জড়িত আসামি মামুন ও সাজুকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পল্লবী থানা সূত্রে আরও জানা যায়, গত ৪ আগস্ট দুপুরে মিরপুর-১০ এলাকার পপুলার-২ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যোগ দেন মো. আবিদ। এ সময় দেশীয় অস্ত্র, পিস্তলসহ অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা। এ সময় আবিদের ডান চোখে গুলি লাগলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরবর্তী সময়ে তাঁকে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আবিদের ভাই জিন্নাত সাঈদীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ নভেম্বর পল্লবী থানায় একটি মামলা হয়।

পুলিশ জানায়, তদন্তাধীন এ মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল রাতে পল্লবীর আদর্শনগর এলাকা থেকে সৈকত, বাচ্চু ও রাজুকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন আরো সংবাদ
এশিয়ান পোস্ট বিডি ডট কম

পাইরেসির বিরুদ্ধে শাকিবের দৃঢ় অবস্থান

এবারের ঈদে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে ঢাকাই ছবির শীর্ষ নায়ক...

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

দেশের সব বিভাগে আগামী পাঁচ দিন টানা বৃষ্টি ঝরতে...

আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, 'আমি গভীর তাগিদ...

মব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)...